"যাত্রা শুরু করল হালাল সার্চ ইঞ্জিন হালালগুগলিং"

ইসলামী শরিয়াহ পরিপন্থী তথ্য বয়কট করে চালু হলো নতুন একটি সার্চ ইঞ্জিন। জায়ান্ট গুগল’র সঙ্গে মিল রেখে এর নাম রাখা হয়েছে হালালগুগলিং। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ইসলামিক ইন্টারনেট স্কলারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গড়ে তোলা হয়েছে এ ওয়েবসাইটটি।

ব্লগটির দাফতরিক পোস্টে বলা হয়েছে, বিশ্বে অন্তত ৮৯ শতাংশ তরুণ চ্যাটরুমে সেক্সুয়াল শব্দ, ছবি বা ভিডিও দ্বারা বিভ্রান্ত হয়। ৭৩ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজতে গিয়ে ইসলামী শরিয়তে নিষিদ্ধ তথ্য-উপাত্তের মুখোমুখি হন। আর ৩২ শতাংশই ইন্টারনেটে সার্চ করে অশ্লীল ভিডিও দেখেন। এমন অবস্থা থেকে বিশ্বে কোটি মুসলিম ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে স্বস্তি দিতে ও নিরাপদ রাখতে হালাল গুগলিং সার্চ ইঞ্জিনে ফিল্টারিং ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।হালাল গুগলিং ব্লগ’র পক্ষ থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শীর্ষ দুই সার্চ ইঞ্জিন গুগল ও মাইক্রোসফটের বিংয়ের সেবার সমন্বয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে। ফলে এ সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী দুটি সার্চ ইঞ্জিনের প্রায় সব সেবাই নিতে পারবেন। তবে ইসলামি শরিয়াহ নিষিদ্ধ কোনো তথ্য দেখাবে না হালালগুগলিং।ইঞ্জিনটিতে বিশেষ ফিল্টার ব্যবহার করা হয়েছে। এ ফিল্টারই ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম (অবৈধ) বিভিন্ন তথ্য দেখানো থেকে বিরত রাখছে। অশ্লীল কিংবা ইসলামি শরিয়ত বহির্ভূত শব্দ বা ভিডিও সার্চ করলে সেখানে ‘কোনো তথ্য নেই’ বার্তা প্রদর্শন করা হয়। এ সার্চ ইঞ্জিনে ব্যবহৃত ফিল্টারটি অনুসন্ধান ফলাফলের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন হারাম বস্তুকে নিয়ন্ত্রণ করবে। এসব বস্তুর মধ্যে রয়েছে যৌনতা ও জুয়াসহ ইসলামে নিষিদ্ধ সব ধরনের বিষয়।

সম্প্রতি পাকিস্তানে বিভিন্ন ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম নিয়ে বিব্রতকর অবস্থার মুখোমুখি সরকার। পাকিস্তান সরকার নতুন এ সার্চ ইঞ্জিনের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

চুমু দিয়ে আনলক করুন আপনার স্মার্টফোনটি !

স্রেফ চুম্বনেই আনলক করুন স্মার্টফোন! কথাটা সত্যিই! নিত্য দিনের নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে মানুষ হরেক রকমেরই ফিচার দেখছেন স্মার্টফোনের। কোনওটাতে চোখের চাহনিতে খুলে যায় স্ক্রিন লক, কোনওটাতে বা হাওয়ায় হাত নাড়লে ধরে নেওয়া যায় ‘ইনকামিং কল’। তা সে হোক না অ্যান্ড্রয়েডের ‘আইসক্রিম স্যান্ডউইচ’ বা ‘জেলি বি’, নবাগত মডেলটি প্রত্যহই পিছিয়ে ফেলছে আগের ভার্সানটিকে।
টেক্কা দিল মাইক্রোম্যাক্স। বিশ্বাস হচ্ছে না? শুধুমাত্র একটি চুম্বনে খুলে যাবে মাইক্রোম্যাক্সের নয়া ফোনের স্ক্রিন লকের রুদ্ধ দ্বার। স্মার্টফোনের জগতে, স্ক্রিন আনলক করার হাজার একটা ফিচারের মধ্যে এটিই সব চাইতে নতুন। এতদিন অন্যান্য স্মার্টফোন, আপনার ছবি, চোখের চাহনি অথবা হাতের বিশেষ কোনও মোশনটির দ্বারা আনলক করেছে ফোনটিকে। এবারে ঠোঁটের সেনসরটিকে নিয়ে মাইক্রোম্যাক্স ক্যানভাস ৪ খুলে দেবে লক করা স্ক্রিন। এছাড়াও স্যামসাঙের গ্যালাক্সি ৪ থেকে নেওয়া ভিডিও আই ট্র্যাকিং ফিচারটি পাবেন এই ক্যানভাস ৪-এ। মানে, কোনও ভিডিও চলাকালীন, চোখ সরালেই সেনসরে নিজে থেকেই ‘পজ’ হয়ে যাবে ভিডিওটি। ফের চোখ ফিরিয়ে তাকালেই নিজে থেকে চলতে থাকবে ভিডিওটি ‘রিজিউম’ করে।
সত্যি কথা কী,  মাইক্রোম্যাক্সের লেটেস্ট সংযোজন, এই ক্যানভাস ৪ এগিয়ে রইল তাদের ক্যানভাস এইচডি-র থেকেও অনেকটাই! সদ্য বাজারে আসা এই স্মার্টফোনটির ক্রয় মূল্য মাত্র ১৭,৯৯৯ টাকা। আর এতেই আপনি পেয়ে যাবে ‘জেলি বিন’ অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ ভার্সানটি। শুধু তাই নয়, ফোনটিতে ইন্টারন্যাল ১ জিবি র‌্যাম ও ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এই বাজারে এই দামে একটু নজরকাড়ার জিনিসই বটে। যদিও এর আগের মডেলের মতোই ক্যানভাস ৪-এর স্ক্রিনটি সেই ১৩ ইঞ্চিরই, তবু সবদিক থেকেই প্রযুক্তিগতভাবে হিট হতে চলেছে ফোনটি।
 
আর কিছু ভাববেন না। কাছের মানুষটি যদি চুম্বনে নারাজ থাকে, ক্ষতি নেই, আশ মিটিয়ে চুমু খান আপনার প্রিয় স্মার্টফোনকেই।

"ফটো ভেরিফিকেশন করে ফেসবুক আইডি ফিরে পাবার একমাত্র উপায়"

ණ বুকের ভেতরটা ঠিক তখনি কেঁপে ওঠে যখন
ফেসবুকে থাকা অবস্হায় পেজ লোড হবার পর
অথবা কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবার
পর হঠাত্ করেই লেখা ওঠে ๏You Must Log In First๏
তখন যারা এ বিষয়ে অবগত আছেন
তারা বুঝে যান যে তাদের প্রিয় সাধের
আইডিটি Facebook Privacy লক
করে দিয়েছে এবং এটি খুলতে Photo
Verification করা ছাড়া বিকল্প অন্য কোন
পথ খোলা নেই।
আর যারা জানেন না তারা আইডিতে ঢোকার
জন্য বৃথা চেষ্টা করতে থাকেন।
যারা জানেন না তাদের জন্য সবার আগে জানা প্রয়োজন আইডি কেন লক হয়?
*বেশী বেশী ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে।
*বেশী লিঙ্ক শেয়ার করলে
*বেশী করে কমেন্ট করলে
*বেশী বেশী চ্যাট অর্থ্যাত্ মেসেজ আদান প্রদান করলে।
*অশালীন কোন ছবি আপলোড করলে
*কাউকে হুমকি অথবা গালি দিলে (কার
মারবে।এভাবে কয়েকজনের ব্লক
খেলে ফেসবুক প্রাইভেসী আপনার আইডি গিলে ফেলবে)
যাই হোক আইডি লক হয়ে গেল ফটো ভেরিফিকেশন চাইলে মাত্র
একটা উপায় ই আছে আইডি Identify করার।তবে তার পূর্বে আপনাদের
জানতে হবে ফটো ভেরিফিকেশন কি?___
*What is photo verification: আইডি লক
হয়ে যাবার পর ক্যাপচা এন্ট্রি করবার পর ফেসবুক
আপনাকে কয়েকটি ফটো দেবে এবং ফটোর নিচে কয়েকটি
নাম দিয়ে ফটোটা কার আপলোডকৃত অথবা ট্যাগকৃত পিকচার
সেটার উত্তর দিতে বলবে।
আপনার উত্তর যদি একশত ভাগের মধ্যে ষাট ভাগ কারেক্ট হয় তবেই
আপনার আইডি খুলে যাবে। এভাবে ফটো সনাক্তকরণের
প্রক্রিয়াকেই Photo Verification বলে।
Believe it or not...আমি এ পর্যন্ত আমার একটা আইডিটা ছয় বার
ফটো ভেরিফিকেশন করে খুলেছি। যেইদিন লক হয়েছে সেইদিনই
খুলে ফেলেছি।
***যেভাবে লক খুলবেন ফটো ভেরিফিকেশন করেঃ
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
*একটি ইন্টারনেট সচল মোবাইল ফোন
*একটি সাদা খাতা
*একটি কলম *কার্যপদ্ধতিঃ
ক্যাপচা এন্ট্রি করে ফট করতে চলে যান।যে ফটোটা আসবে তার
নাম খাতায় লিখে রাখুন। ধরুন ধানের ক্ষেতে একটি কাকতাড়ুয়ার
একটি ছবি এসেছে। আপনি খাতায় লিখুন ""ধানের মাঠে কাকতাড়ুয়া""।
পাশে ফেসবুক ছবিটা দিয়ে যেসব লোকের নাম দিয়েছে তাদের নাম
পরিষ্কার করে লিখে ফেলুন। এভাবে প্রতিটা ফটোর নাম এবং
ফেসবুকের দেয়া নামগুলো খাতায় লিখে রাখুন।
একবার ফটো ভেরিফিকেশন করার চেষ্টা করার পর কমপক্ষে দশ মিনিট পর
আবার ফটো ভেরিফিকেশন করার চেষ্টা করবেন।
এবং উপরে উল্লেখিত নিয়মে খাতায় সব লিখে রাখুন।
এভাবে চেষ্টা করতে থাকলে দেখবেন যে ফেসবুক আবার সেই পূর্বের ছবিগুলোই
দিচ্ছে। ফেসবুকের দেয়া লোকের নাম এবং খাতায় লেখা লোকের নামের
দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেনযে, একটা অথবা দুইটা নামখাতা এবং
ফেসবুকের সাথে মিল আছে।খাতায়লেখা বাকী নামগুলোতে অন্যান্য
লোকের নাম আসছে। এখানেই আপনি ধরতে পারবেন আসল লোকটাকে।
আইডি খুলে গেলে মহান আল্লাহর প্রতি কৃতগ্গতা প্রকাশ করতে ভুলবেন না।।

"মোবাইল অপারেটরের কিছু গুরুত্বপূর্ন সেবার কোড"

গ্রামীনফোন
নিজের নাম্বার জানতে *১১১*৮*২#
নিজের নাম্বার জানতে *২#
ব্যালেন্স জানতে *৫৬৬#
রিচার্জ করতে *৫৫৫* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ১২১ এ ফোন দিয়ে ১ প্রেস করে ০
অন্য অপারেটর থেকে গ্রামীন ফোন কাস্টমার কেয়ার ০১৭১১-৫৯৪৫৯৪

এয়ারটেল
নিজের নাম্বার জানতে *১২১*৬*৩#
ব্যালেন্স জানতে *৭৭৮#
রিচার্জ করতে *৭৮৭* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ৭৮৬
অন্য অপারেটর থেকে এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার ০১৬৭৮৬০০৭৮৬

বাংলালিংক
নিজের নাম্বার জানতে *৫১১#
নিজের নাম্বার জানতে *৬৬৬#
ব্যালেন্স জানতে *১২৪#
রিচার্জ করতে *১২৩* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ১২১ অথবা ২১২
যে কোনো অপারেটর থেকে বাংলালিংক কাস্টমার কেয়ার ০১৯১১-৩০৪১২১

রবি
নিজের নাম্বার জানতে *১৪০*২*৪#
ব্যালেন্স জানতে *২২২#
রিচার্জ করতে *১১১* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ১২৩ এ ফোন দিয়ে ১ প্রেস করে ০ প্রেস করুন।
যেকোনো অপারেটর থেকে রবি কাস্টমার কেয়ার ০১৮১৯৪০০৪০০

টেলিটক
নিজের নাম্বার জানতে মেসেজ অপশনে লিখুন TAR পাঠিয়ে দিন ২২২ নাম্বারে
ব্যালেন্স জানতে *১৫২#
রিচার্জ করতে *১৫১* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ১২১
যেকোনো অপারেটর থেকে টেলিটক কাস্টমার কেয়ার ০১৫৫-০১৫৭৭৫০-৬০

সিটিসেল
নিজের নাম্বার জানতে নাই
ব্যালেন্স জানতে বা দেখতে *৮৮৭ ডায়াল
ব্যালেন্স শুনতে *৮১১ ডায়াল
রিচার্জ করতে *৮৮৮ ডায়াল
কাস্টমার কেয়ার : ১২১
যেকোনো অপারেটর থেকে সিটিসেল কাস্টমার কেয়ার ০১১৯৯-১২১১২১

আইফোন চ্যালেঞ্জে ব্ল্যাকবেরি

আইফোন চ্যালেঞ্জে এসেছে ব্ল্যাকবেরি জেড১০

করপোরেট বিশ্বে শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের কাছে ব্ল্যাকরেবি নিজ নামেই বিখ্যাত. কিন্তু আইফোনের টাচস্ক্রিনের স্মার্ট আর্বিভাবে জনপ্রিয়তার আকাশ থেকে হুট করেই ঝড়ে পড়ে ব্ল্যাকবেরি. সুদীর্ঘ সময়ের পড়ে আবারও নিজের উপস্থিতির কথা জোর গলাতেই বলছে ব্ল্যাকবেরি. সংবাদমাধ্যম সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।এবারে ব্ল্যাকবেরি স্মার্টফোন ঘরানার জেড -10 মডেলের স্মার্টফোন নিয়ে চ্যালেঞ্জ করছে আইফোনকে।
এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় জেড -10 মডেল আত্মপ্রকাশ করেছে. এ উদ্বোধনে কানাডিয়ান ব্র্যান্ড ব্লাকবেরির সিইও থোস্ট্রেন হেইনস সবিনয়ে বলেছেন। গত পাঁচ বছর ধরে আইফোন এরই ধারায় এগোচ্ছে।এটা ঠিক সর্বপ্রথম টাচফোন ঘরানার স্মার্টফোন এনেছে আইফোন. কিন্তু সময়ের তালে অনেকটাই পিছিয়ে পড়ছে এ অ্যাপল ফোন। আইফোনের প্রথম মডেল থেকে এ পর্যন্ত আসা সবগুলো মডেলেই খুব বেশি পরিবর্তন আনতে পারেনি।অ্যাপল. এ ধারা অব্যাহত থাকলে ভোক্তাদের কাছে জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে ব্যর্থ হবে অ্যাপল। এখন আইফোন অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় ব্ল্যাকবেরির 10 ওএস অনেক বেশি কাজের কাজি. মাল্টিটাস্কিং প্ল্যাটফর্মে এখন ব্ল্যাকবেরি অনেক এগিয়েছে।এখন স্মার্টফোন গ্রাহকেরা ল্যাপটপ আর কম্পিউটার সব ধরনের সুবিধাই স্মার্টফোনে পেতে চায়। তাই নতুন আদলের সব ধরনের চাহিদা পূরণে সামর্থ্য রাখে ব্ল্যাকবেরি। এরই মধ্যে ব্ল্যাকবেরি সিস্টেমের মানোন্নয়নে ইন্সটাগ্রাম এবং নেটফ্লিক্স মোবাইল প্ল্যাটফর্ম নিয়ে কাজ করছে। 'বিবি 10' ইকো অপারেটিং সিস্টেম 1 লাখ অ্যাপসের সমন্বয়ে জেড -10 মডেল অবমুক্ত করেছে। অ্যাপলের প্রশংসা করে ব্ল্যাকবেরি সিইও হেইনস বলেন, ডিজাইন শৈলী আর টাচস্ক্রিনের বাজার মানোন্নয়নে অ্যাপল সব ধরনের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে অ্যাপল ধারাবাহিকতায় খুব বেশি নতুনত্ব আনতে না পারায় ভোক্তারা অন্য মডেলের স্মার্টফোনে আগ্রহী হয়ে উঠছে। তাই নতুন প্রত্যাশায় ব্ল্যাকবেরি ভোক্তাদের সব ধরনের চাহিদা পূরণে অতীতের মতো সচেষ্ট থাকবে।

HTML শিখুন ভিডিও টিউটোরিয়াল এর মাধ্যমে

সালাম সবাইকে। কেমন আছেন সবাই? আশা করি আমার থেকে অনেক বেশি ভাল আছেন। সবসময় ভাল থাকুন এই কামনা রইল আপনাদের জন্য। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম সহজভাবে HTML শিখার ভিডিও  টিউটোরিয়াল। HTML সম্পর্কে অজানা এরকম মানুষ ইন্টারনেট জগতে কমই আছে। তারপরও যারা জানেন নাহ তাদেরকে খুব সংক্ষেপে বলছি। HTML বা Hyper Text Markup Language  হলো একটি format যাতে বিভিন্ন প্রকারের Formatting ও Hyperlink ব্যবহার করা যায়। এর Extension হল .htm বা .html। আর ওয়েবসাইটে HTML সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এবং এটা ওয়েবসাইটের অতি গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ। তাহলে এবার কাজের কথায় আশা যাক। আমার মত অনেকেই আছেন যারা HTML শিখতে অনেক আগ্রহী। এবং HTML সহজভাবে শিখার জন্য অনেক বাংলা ব্লগ ভিজিট করেছেন এবং অনেক বাংলা ইবুক পড়েছেন। কিন্তু মন থেকে আত্মতৃপ্তি পান নাই। আর তাই আমি আজকে পরিচয় করিয়ে দিব এমন একজন মানুষের সাথে যিনি আপনার আমার মত মানুষের দিকে তাকিয়ে অতি সহজ ভাবে এবং অক্ষরে অক্ষরে বুজিয়ে  তৈরি করেছেন  HTML ভিডিও টিউটোরিয়াল। আর এই HTML উস্তাদের নাম হচ্ছে ফয়সাল আহমেদ। আপনারা হয়ত অনেকে ভাবতেছেন আমি কি উনার পার্সোনাল সেক্রেটারি নাকি?আর তা না হলে এত  ঢাক-ঢোল  পিটিয়ে উনার নাম টা কেন বলতেছি? আসলে উনার ভিডিও দেখে আমি নিজেই অনেক উপকৃত হয়েছি। আর তাই আপনাদের জন্য ও নিয়ে এলাম। আসলে উনি এত সুন্দর করে ভিডিও গুলা তৈরি করেছে যে আপনি আপনি হাঁসতে হাঁসতেই হয়ে যাবেন HTML উস্তাদ। আশা করি আপনাদের অনেক ভাল লাগবে। আরেকটা কথা হল আপনাদের নেট-স্পীড যত বেশি ভাল হবে তত বেশি ভাল করে  আপনি ভিডিও গুলো দেখতে পারবেন। নিছে ভিডিও লিঙ্ক দিলাম। এখনি দেখা শুরু করুন আর পাশাপাশি আপনিও হয়ে যান একজন HTML উস্তাদ। :পি...

স্পট ফিক্সিং ও আমাদের প্রিয় আশরাফুল


বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক নিবেদিত প্রাণ গোড়া সমর্থক আমি।একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশ প্রতিটা ম্যাচ বিপুল ব্যবধানে হারবে এটা ছিল নিয়মিত ঘটনা।তবুও প্রতিটা ম্যচ দেখতে বসতাম একটা উত্তেজনা নিয়ে।বলা তো যায় না আকরাম খান একটা মারদাঙ্গা ইনিংস খেলে যদি কিছু করতে পারে কিংবা রফিকের একটা দারুন স্পেল। রোকন ,বিদ্যুত, অপি একজনও কি পারবে না?একবুক আশা নিয়ে প্রতিটা খেলা দেখতে বসতাম। ৭০-৭ এর পরেও বলতাম এই জুটিটা টিকে গেলে একটা ফাইটিং স্কোর হবে।আশা পুরন হত খুব কমই।তবে আগ্রহ কমত না একটুও।ম্যাচ শেষ হলে পরের ম্যাচের অপেক্ষা,আর সিরিজের পর সিরিজ।অনেক হতাশাবাদী দেখেছি যারা বলত বাংলাদেশকে দিয়ে ক্রিকেট হবে না।বিশ্বকাপে অনেক বন্ধুকে বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানকে সমর্থন করতে দেখে কষ্ট পেয়েছি।কষ্ট পেয়েছি মুলতানে পাকিস্তানকে অল্পের জন্য হারাতে না পেরে।তবু হতাশ হইনি।ভারত, দক্ষিন আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে বিশ্বজয়ের আনন্দ পেয়েছি।আজ পেলাম সম্পূর্ন আলাদা এক অনুভূতি।ম্যাচের পর ম্যচ খারাপ খেলার পরও চোখ বন্ধ করে সমর্থন দিয়েছি তাকে।বন্ধুদের আড্ডায় যুক্তি দিয়েছি যে সে একা যত ম্যাচ জিতিয়েছে আর কেউ তার ধারে কাছে নাই।সেই আশরাফুল আজ আমাকে বড় কষ্ট দিয়েছে।কয়েক কোটি মানুষ হয়ত তাকিয়ে ছিল তার দিকে।ইচ্ছা করে সে ২ টা ওভার কম রান করেছে।বড় অংকের টাকা পেয়েছে কোটি কোটি মানুষের আবেগকে পায়ে দলে মুচড়ে।তাকে শাস্তি পেতে হবে।অবশ্যই পেতে হবে।তবে একটা খুব গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার এখানে আছে।আশরাফুল দোষ স্বীকার করেছে,ক্ষমা চেয়েছে, কান্নাকাটি করেছে মিডিয়ার সামনে।সত্যি যদি আন্তরিকভাবে মন থেকে সে ক্ষমা চেয়ে থাকে তবে বিষয়টি বিবেচনায় আনা উচিত।আমরা চাইনা এমন শাস্তি তাকে দেওয়া হোক যাতে তার ক্যারিয়ার এখানেই শেষ হয়ে যায়।মন থেকে আমি চাই আশরাফুল আবার ফিরে আসবে।শুদ্ধ আশরাফুল দেশের হয়ে খেলতে নামবে লাল সবুজ জার্সি পরে। আমাদের প্রিয় আশরাফুল।

আপনার পিসিতে সেট করুন StartUp Message!


ধরুন, প্রতিবার আপনার কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় আপনার শিখিয়ে দেওয়া কিছু কথা বলছে! কেমন হবে ভেবেছেন! চলুন দেখা যাক কীভাবে এটা করবেন।
১) নিচের কোডটুকু কপি করুন।

Dim speaks, speech
speaks="Welcome! Welcome!! Welcome!!!"
Set speech=CreateObject("sapi.spvoice")
speech.Speak speaks
২) Notepad অথবা Notepad++ ওপেন করে তাতে কোড Paste করুন। এখানে Welcome! Welcome!! Welcome!!! হল আমার লেখা মেসেজ, এটি পরিবর্তন করে আপনার ইচ্ছেমত কিছু লিখুন।
৩) File থেকে Save as… ক্লিক করুন।
৪) এবার আপনার পছন্দমতো একটা নাম দিন। এক্সটেনশন দিবেন .vbs (এখানে আমি নাম দিয়েছি welcome.vbs)৫) Save করা ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন। দেখুন আপনার লিখে দেওয়া মেসেজ পড়ে শোনাচ্ছে কিনা! তখন নিচের মতো একটি উইন্ডো খুলবে।







৬) ঠিকঠাক শুনালে এই ফাইলটিকে Windows XP-এর ক্ষেত্রে C:Documents and SettingsAll UsersStart MenuProgramsStartup এবং Windows Vista এবং Windows 7-এর ক্ষেত্রেC:Users User-NameAppDataRoamingMicrosoftWindowsStart MenuProgramsStartup ফোল্ডারে কপি করুন।
৭) আপনার পিসি রিস্টার্ট দিন। আশা করি এবার আপনার লিখে দেওয়া মেসেজ পড়ে শোনাবে।

পোস্ট টা পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। এই কামনায় এখানেই খতম।

''গুগোল ক্রোমে বাংলা দেখার সমস্যার সমাধান''

আজ যেই বিষয়টি নিয়ে লিখব,তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয়।মজিল্লা ফায়ারফক্সের সাথে পাল্লা দিয়ে গুগোল ক্রোমও এগিয়ে যাচ্ছে।এখন অনেকেই তাদের তাদের প্রিয় ব্রাউজারের তালিকায় গুগোল ক্রোমকে স্থান দিয়েছে।কিন্তু তাদের অনেকেরই কমন একটি সমস্যা গুগোল ক্রোমে বাংলা দেখা নিয়ে।প্রথম সমস্যা লেখাগুলো বক্স আকারে দেখায়।
দ্বিতীয় সমস্যা একটা লেখার উপর আরেকটা লেখা উঠে যাওয়া।এই দুইটা সমস্যারই সহজ সমাধান আছে। আগে প্রথম সমস্যাটার সমাধান দিই।প্রথমে গুগোল ক্রোম ওপেন করে Address bar এ গিয়ে chrome://settings/fonts এটা লিখে Enter চাপুন।
নিচের স্ক্রিনশর্টে দেখানো Sans-serif font অপশনে ‘SolaimanLipi’ কিংবা ‘SiyamRupali’ অথবা আপনার পছন্দমত যেকোন ইউনিকোড ফন্ট সিলেক্ট করে দিন।তারপর  Encoding অপশনে Unicode UTF-8 সিলেক্ট করে ok বাটন সিলেক্ট করুন।তাহলেই আপনার বক্স আকারে লেখা দেখানোর সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।


 এবার আসি,২য় সমস্যার সমাধান নিয়ে।২য় সমস্যাটার মূল কারন ফন্টের ভার্সন আপডেট না করা।  ‘SolaimanLipi’ ফন্টটির লেটেস্ট ভার্সন এখান থেকে (SolaimanLipi Latest) ডাউনলোড করে Run এ গিয়ে Fonts লিখে এন্টার চাপুন তারপর ফন্ট ফাইলটি কপি করে পেস্ট করে ইন্সটল করুন।তাহলেই সমস্যা খতম। এবার গুগোল ক্রোমেও দেখুন মাতৃভাষা বাংলার ঝকঝকে রূপ।


জীবন থেকে হতাশাকে মুছে দিন

মানুষের এক অদ্ভুত আবেগ রয়েছে যার নাম আশা, সে মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে আগামীকালের অপেক্ষায়। মানুষ তার ভবিষ্যতের জন্য আশা করে, স্বপ্ন দেখে বলেই নিজের মাঝে সাহস আর শক্তি খুঁজে পায় বেঁচে থাকার জন্য। কিন্তু আবার এই আশার উল্টো পিঠে বাস করে হতাশা যে মুহূর্তের মধ্যে ঠেলে দিতে পারে অতল অন্ধকারে। হতাশ হওয়া বা নিরাশায় আক্রান্ত হওয়ার পিছনে রয়েছে হাজার কারণ। ভালোবাসা হারানো, কর্মজীবনে ব্যর্থতা, পরিবারে অশান্তি, নিজেকে নিয়ে অতৃপ্ত, প্রিয়জনের মৃত্যু, আর্থিক দুরবস্থা, বেকারত্ব ইত্যাদি মানুষের মধ্যে হতাশার আগমন জানায়। প্রতিটি মানুষের কাছেই তার নিজের কারণটি গুরুত্বপূর্ণ, কেননা একমাত্র তিনিই জানেন যে কি ভীষণ কষ্টের মাঝে তাঁকে চলতে হচ্ছে পথ। মানুষ আশা করে বলেই স্বপ্ন দেখে, আর স্বপ্ন দেখে বলেই সেটাকে সত্য করার জন্য এগিয়ে যায়। এর এগিয়ে যেতে যেতেই একদিন স্পর্শ করে ফেলে নিজের লক্ষ্য। কিন্তু যদি শুরুতেই মানুষ হতাশ হয়ে পড়ে, তাহলে কি করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যকে স্পর্শ করবে? কেননা হতাশা সেই বস্তু যা মানুষের জীবনীশক্তি নিংড়ে বের করে নেয়। হতাশা আপনার জীবনে আগ্রাসী আক্রমণ চালাতে পারে। তবে যে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে সে ই পারবে হতাশাকে জয় করে সাফল্যের উচ্চ ‍শিখর ছুঁতে। আর এজন্য কিছু বিষয় মেনে চলতে পারেন...
১)নিজের মূল্য বুঝতে চেষ্টা করুন :- নিজের চারপাশে তাকান, একটি পরিবার আছে আপনার। যাদের পরিবার নেই তাঁদের নিশ্চয়ই আছে বন্ধুবান্ধব বা একান্ত আপন জন। আপনার অবস্থা যেমনই হোক না কেন, জীবনে কোথাও না কোথাও কয়েকজন মানুষ এমন নিশ্চয়ই আছেন যারা আপনাকে ভালোবাসেন। তাঁরা ভালবাসেন আপনাকে, কারণ তাঁদের কাছে আপনি মূল্যবান। জীবনে যত খারাপ ঘটনাই ঘটুক না কেন, এই মানুষ গুলো সবসময় আপনাকে ভালোবাসবে। তাঁদের ভালোবাসা পাবার জন্য আপনাকে আহামরি কিছু হতে হবে না কখনোই। একবার ভাবুন তো, এটা কি জীবনের বিশাল এক অর্জন নয়?
২)নতুন সূচনার সাহস খুঁজুন :- জীবনে যতই অন্ধকার আসুক, যতই প্রতিকূলতা আসুক না কেন নতুন করে সূচনা করতেই হবে। কেননা নতুন সূচনা না করলে আপনার জীবনের বর্তমান দুরবস্থা কাটবে না কিছুতেই। মনের মাঝে যতই হতাশার অন্ধকার জমে থাকুক নে কেন, নিজের অতীতের সফলতাগুলো থেকে খুঁজে নিন নতুন করে শুরু করবার সূচনা। আর একবার যখন নতুন সূচনা হয়ে যাবে, দেখবেন মনের হতাশাও আস্তে আস্তে কমে যেতে শুরু করেছে।
৩)নেশাজাতীয় দ্রব্য এড়িয়ে চলুন :- হতাশাগ্রস্ত মানুষ খুব সহজেই নেশার দিকে আকৃষ্ট হয়ে পরেন। সিগারেট, মদ ছাড়াও আরও নানান রকম নেশা জাতীয় দ্রব্য তাঁদেরকে আকর্ষণ করতে পারে, কেননা নেশার জগতে তাঁরা হতাশা ভুলে যেতে পারেন বলে মনে হয়। এই ভুলে যাওয়া কিন্তু সাময়িক। হতাশার অন্ধকার থেকে মুক্তি পেতে যে নেশার দিকে ঝুঁকছেন আপনি, সেই নেশাই আপনাকে আরও ঠেলে দিবে আজীবনের হতাশায়।
৪)সময়কে সুযোগ দিন ক্ষত পূরণের :- কেন হতাশ হয়ে পরেছেন আপনি? ছেড়ে চলে গিয়েছে আপন মানুষটি? চাকরি চলে গেছে? জীবনের কোনও দিকে সফলতা খুঁজে পাচ্ছেন না? হয়তো থাকতে পারে আরও অনেক কারণ। কিন্তু কারণ যাই হোক না কেন, নিজের মনকে একটু সময় দিন ক্ষত পূরণের জন্য। সময় সকল কষ্টকে ফিকে করে রাখার ক্ষমতা রাখে। নিজেকে একটু সময় দিন, আজ যে কারণটা ভীষণ বড় মনে হচ্ছেৃ কিছুদিন পর সেটা নাও হতে পারে।
৫)ক্ষমা করতে শিখুন :-আমরা হতাশ কখন হই? যখন কোনও একটা কারণে আমাদের মনের আশা পূরণ হয় না, জীবন আমাদের পরিকল্পনা মাফিক চলে না। আর যদি তার পেছনে কোনও মানুষের হাত থেকে থাকে, চেষ্টা করুন তাঁকে ক্ষমা করার। কেননা যতদিন তাদের ক্ষমা করতে পারবেন না, ততদিন পর্যন্ত আপনার মন মুক্ত হবে না অতীতের অন্ধকার থেকে। আর তা না হলে মুক্তি মিলবে না হতাশা থেকেও।
৬)ত্যাগ করুন সব বদ অভ্যাস: -আহামরি কিছু নয়, নিজের জীবনে বা আশে পাশের পৃথিবীতে আনুন ছোট্ট কিছু পরিবর্তন। কতই না বদ অভ্যাস থাকে আমাদের। অহেতুক রাগারাগি করা, অন্যের গীবত করা, মিথ্যা বলা ইত্যাদি কত শত বদ অভ্যাসই না আছে আমাদের। নিজের বদ অভ্যাস গুলোকে ত্যাগ করার চেষ্টা করুন, নিজের পরিবার বা আশেপাশে কোনও কিছু পরিবর্তন যোগ্য হলে সেটা করার চেষ্টা করুন। যখন সফল হবেন, দেখবেন নিজের জীবনে হতাশার অন্ধকার কমতে শুরু করেছে।
৭)অন্যকে সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসুন:- ভালো কাজ বা সৎ কাজ মানুষের মনে অন্য রকম একটা সাহসের সঞ্চার করে, আর সাহসী মানুষ কখনো হতাশায় ডুবে যান না। চেষ্টা করুন প্রতিদিন একটি ভালো কাজ করতে। কারো উপকার করুন বিনা স্বার্থে, কারো দিকে বাড়িয়ে দিন সাহায্যের হাত। যোগ দিতে পারেন কোনও চ্যারিটি কর্মকাণ্ডেও। অন্য কাউকে সাহায্য করার ক্ষমতা আছে আপনার, এই বোধটি দেখবেন কি ভীষণ শক্তি যোগাবে আপনার মাঝে।
৮)বিশ্বাস রাখুন মানবিক সম্পর্কে :- নিজের মানবিক সম্পর্ক গুলোর ওপরে নির্ভর করতে শিখুন। পরিবার, বন্ধু বান্ধব, আপন জনদের সাথে যে আবেগ ও সামাজিকতার বন্ধনে আপনি আবদ্ধ, সেটাকে কখনো খাটো করে দেখবেন না। এমনকি যদি কোনও সম্পর্কের কারণেই আপনার বর্তমান এই হতাশা এসে থাকে, তবুও বিশ্বাস হারাবেন না অন্য সম্পর্ক গুলোর প্রতি। একটি সম্পর্ক আপনাকে কষ্ট দিয়েছে বলে সকল সম্পর্ক দিবে, এটা ভাবার কোনও কারণ নেই।
৯)নিজেকে যথেষ্ট ভাবতে শিখুন :- কোনও কারণে বা কারো কারণে নিজেকে ছোট ভাববেন না। পৃথিবীতে সকল মানুষের কাছে সব কিছু থাকবে না, আর এটাই স্বাভাবিক। সকলের চোখ ধাঁধানো রূপ থাকবে না, বিশাল অর্থ বিত্ত বা সুনাম থাকবে না। প্রতিটি মানুষের নিজের একটি অবস্থান আছে জগতের বুকে, আর এই অবস্থানে প্রতি মানুষই বিশেষ। নিজেকে কখনো অন্য কারো সাথে তুলনা করতে যাবেন না। বরং যেমন আছেন আপনি, নিজেকে তেমনই যথেষ্ট ভেবে নিন।
১০) বিশ্বাস রাখুন নিজের ওপর :- লক্ষ্য করে দেখবেন, বিপদ দেখতে যত বড় বড় আসলে ততটা হয়না। বেশির ভাগ সময়েই আমাদের অতি আশংকা বিপদকে বিশাল বানিয়ে ফেলে। হতাশার ক্ষেত্রেও কিন্তু তাই। যত আপনি নিজেকে আর নিজের জীবনকে খারাপ আর কুৎসিত মনে করবেন, ততই বাড়তে থাকবে আপনার হতাশা। নিজেকে বা জীবনকে গালমন্দ করে বা আস্থা হারিয়ে আপনি কিছুই পাবেন না। বরং চেষ্টা করুন বিশ্বাসটা ধরে রাখতে। জীবন সকল দুঃসময় কখনো না কখনো কাটিয়ে ওঠে। আপনার ক্ষেত্রেও তা ঘটবে এই বিশ্বাস ধারণ করুন।
 
© 2013 টেকটিপসের দ্বারা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। ধন্যবাদান্তে: *রাকিন কামাল* ও *রাজিব দাস*
ব্লগটি তৈরি করেছেন আবির মোহাম্মেদ